কোভিট-১৯ করোনার প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি হওয়ায় বিশ্বব্যাপী আজ উদ্বিগ্ন উৎকন্ঠায় বিরাজমান। বাংলাদেশ সরকার ও চিন্তিত সেকারণে লকডাউন দিতে বাধ্য হয়েছে।
এব্যাপারে সরকার করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবেলায় লকডাউন ও নির্দেশনা
স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপনজারি করে সারা দেশে গত ৫এপ্রিল থেকে ১১ এপ্রিল পযন্ত লক ডাউন ঘোষণা করেন ।
দেশের বিভিন্ন জেলায় লকডাউন তুলে নেওয়ার দাবীতে ব্যবসায়িবৃন্দ আন্দোলনরত রয়েছে। তাদের দাবি সরকারের দেওয়া ঘোষিত নির্দেশনা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনেই আমরা ব্যবসায়িবৃন্দ দোকান রাখার দাবি জানাচ্ছি
এমনকি অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যেমন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পযন্ত খোলা রাখছে তেমনিভাবে আমাদের ব্যবসায়িবৃন্দের সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পযন্ত দোকান রাখার দাবি জানাচ্ছি ।
সামনে রোজা ও ঈদ রয়েছে, এন এস রোডের সকল ব্যবসায়ি প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখলে দোকানের কমচারী বেতন,দোকানভাড়া, পরিবারের খরচ সব বন্ধ হয়ে যাবে এবং দেশের ব্যবসায়িবৃন্দ বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হবে ও সংসার পথে বসবে এবং নানান সমস্যার সম্মুখীন হবে, দেশের উন্নয়ন অথনৈতিকভাবে ভেঙ্গে পড়বে। সারা দেশের ন্যায় কুষ্টিয়া শহরে লকডাউন শুরু থেকে আজ তৃতীয় দিন অবধি যৌতিক দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছে ব্যবসায়িবৃন্দ।
সরকারের নিকট ব্যবসায়িবৃন্দের দাবি মেনে নিতে সকল ব্যবসায়ী দোকান মালিকবৃন্দ অনুরোধ জানিয়েছে ।সরকারের নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার দাবি জানাচ্ছি। এব্যাপারে বড়বাজার ব্যবসায়ি সমিতির সাধারণ সম্পাদক কৌসিক আহমেদ জানান আসলে বিষয়টি অত্যান্ত জনগুরুত্বপূর্ণ। কুষ্টিয়ায় সকল ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দ জেলা প্রশাসকের সাথে কথা বলে এবং তার মতামত সকল ব্যবসায়ি নেতাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।